কবিতা, গল্প, গদ্য Can Be Fun For Anyone

[মেঘ আমার বোন, আবহাওয়াবিদগণ জানেন, শিমুল মাহমুদ]

লজ্জা পাইলো এই বলিয়া,‘সবার উপরে মানুষ সত্য, তাহার উপর নাই’।

নীলাভ জল আর আমার একান্ত অপেক্ষসমূহ। কলাভবনের বারান্দায় কে গেয়ে ওঠে

কাঠের সিন্দুকে জ্বলে লাখবাতি। অন্নপূর্ণার হাসিতে কোকিল

নীলাঞ্জন মুখোপাধ্যায় নবকুমার বসু নীলাঞ্জন চট্টোপাধ্যায় নীলাঞ্জন হাজরা নন্দদুলাল আচার্য নান্নু মাহবুব নারায়ণ কর্মকার নির্মলচন্দ্র সুকুল নির্মলচন্দ্র গঙ্গোপাধ্যায় নীলাদ্রিশেখর সরকার নুরুল ইসলাম বাবুল নীলকণ্ঠ read more ঘোষাল ননী ভৌমিক নির্মল কুমার বিশ্বাস নির্মলেন্দু দাস নির্মল হালদার নাসিম-এ-আলম নীলাঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায় নিবেদিতা আচার্য নলিনীরঞ্জন পণ্ডিত নির্মল ধর নির্মাল্যনারায়ণ চক্রবর্তী নৃসিংহপ্রসাদ ভাদুড়ী নবারুণ ভট্টাচার্য নরেন্দ্রনাথ মিত্র প

অনিবন্ধিত সম্পাদকের জন্য পাতা আরও জানুন অবদান

শামসুর রাহমান অনেকদিন যাবত চিলেকোঠা বিষয়ে একটি ধারণা

বেশি বাঁচবে না। রাত্রির রাজপথ এমনই রহস্যময় সে তার বাসিন্দাকে গলা টিপে

দগদগে ক্ষতের যে পুঁজ তার গন্ধে তৃতীয় ভূগোলের দুই-তৃতীয়াংশ যৌবন আফিমের

হায় চুকুমভোদাই… বেআকুল আমি…দিনের কানা…রাতবিরাতে তোমায় ডাকি…

কিংবা কিছু না বলে আমার বুকে মাথা রেখে দেখবে কালপুরুষ

২০২৪ সর্বসত্ব সংরক্ষিত

কবিতা কেবল ভাষাসর্বস্ব কঙ্কালমাত্র নয়। অনেকটা আপন অস্তিত্বকে খুঁড়ে তুলে আবিস্কার করে নেবার মতো এক মনোভাষা, মানগঠন, রুচিগঠন ও বাচনসৌন্দর্য সৃজন। শৈলীদক্ষতা ও গুনাবলি নতুন এবং সপ্রাণ। নতুন ধারার কবি অজ্ঞাত ফলের কাঁদি কাঁধে নিয়ে নুয়ে পড়ে। বস্তু ও বর্তমান লয়ে কবির খেলা প্রেম, দ্রোহ, দুঃখ, বেদনা, সুখবোধ, বিরহ এবং অভিমান। ধর্ম-অধর্ম এবং উৎসব ও অভিসার ফুটিয়ে তুলতে পারা যায় কবিতায়। কবি ফাহিম ফিরোজ এর ভাতঘুম নতুন ধারার প্রথম সোপান, অনবদ্য।পুরাতত্ত্ব, দর্শন, ঐতিহ্য আর বাংলা জাতির শেকড় তথা লোকজ ভাষার মিশেলে প্রাচুর্যময় এক শতাব্দীর বাঁক। কোথাও কোনো ঘাটতি নেই, বৈজ্ঞানিকভাবে পরীক্ষিত এই নতুন ধারার ইস্তেহার। আগামী একশ বছর সাহিত্যে টিকে থাকার মতে মহত্ত্বময়। বাংলা সাহিত্য জগত এখন লেজুড়বৃত্তির লেবাসে আটকা। ফলে অভাগা এই জাতির সাংস্কৃতিক মুক্তি রাজনৈতিক গ্যাঁড়াকলে পদদলিত হচ্ছে প্রতিনিয়ত। পরিবর্তনের স্বতঃস্ফূর্ততাকে যারা স্বীকার না করে নির্দিষ্ট তথা আধুনিক ছকের বা গন্ডির মধ্যে কবিতা লিখে তারা ধ্বংস হয়ে যাবে, হারিয়ে যাবে কালের অতল গর্ভে। নতুন ধারা দিছে তাই আধুনিকের মুখে ছাই!

[বাবা, অপর পৃষ্ঠার বৃত্তান্ত, ভাগ্যধন বড়ুয়া]

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *